ফেসবুকের একাউন্ট চিরজীবনের জন্য মুছে ফেলুন।
আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করব কিভাবে আপনি আপনার ফেসবুকের একাউন্ট চিরদিনের জন্য মুছে ফেলতে পারবেন। যদিও এখনকার প্রত্যহিক জীবনে ফেসবুক একটি গুরুত্ব পূর্ণ বস্তুতে পরিনত হয়েছে। তবুও অনেকে আছে। যারা এই ধরনের প্রতিদিনের কাজ থেকে বিরতি চায়। তাদের জন্যই আমার আজকের এই টিউন। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। প্রথমত: প্রথমে আপনাকে আপনার কম্পিউটারে ফেসবুক হতে লগআউট হতে হবে। এবং তার সাথে সাথে এমন কোন ওয়েব সাইট থাকলে তা বন্ধু করতে হবে।
দ্বিতীয়ত: এবার পুনরায় লগইন করুন। এবং আপনার এড্রেস বারে এই লিংক টি এখান থেকে কপি করে পেষ্ট করুন। http ://www.facebook.com/help/contact.php? show_form=delete_
account এই কমান্ডটি প্রয়োগ করার পর নিচের মত করে একটি ছবি আসবে:
তৃতীয়ত: নিচের মত করে ছবি আসলে পাসওয়ার্ড এর স্থলে আপনার ফেসবুকের পাসওয়ার্ড এবং সিকিউরিটি চেক এর স্থলে উক্ত সিকিউরিটি কোডটি প্রয়োগ করে সাবমিট এ ক্লিক করুন।
ব্যাস হয়ে গেল আপনার ফেসবুকের একাউন্টটি ডিলেট করা।
বি: দ্র ১: কোন মতেই আপনার ১৪ দিনের মধ্যে আপনার ফেসবুকের একাউন্টে প্রবেশ করার চেষ্টা করবেন না। কারলে আপনার একাউন্টটি আবার সক্রিয় হয়ে যাবে।
বি: দ্র: ২: আর যদি আপনার ফেসবুকের একাউন্টের প্রতি যদি বেশি মায়া জেগে থাকে তাহলে ১৪ দিনের মধ্যেই লগইন করুন।
ধন্যবাদ আপনাদের টিউনটি পড়ার জন্য। আশা করি আপনাদের কাজে আসবে।
-----------------------------------------------------***-----------------------------------------------------
আপনার কম্পিউটারের সিস্টেম প্রপারটিজে অতিরিক্ত আপনার ইনফরমেশন প্রদান করুন।
আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব কিভাবে আপনি আপনার কম্পিউটারের সিস্টেম প্রপারটিজ এ অতিরিক্ত তথ্য যুক্ত করতে পারেন। আপমরা যখন মাই কম্পিউটারে রাইট ক্লিক করে প্রপারটিজ এ ক্লিক করি তখন একটি নতুন উইন্ডোতে আমাদের কম্পিউটারের সকল তথ্য প্রদান করে থাকে। আমরা ইচ্ছা করলে এখানে নিজের সম্পর্কে কিছু লিখতে পারি। তো শুরু করি।
প্রথমে নোট পেড ওপেন করে নিম্নোক্ত কোড টি টাইপ করুন। এবার যেখানে টাইপ
Type anything you want লেখা আছে সেখানে আপনি আপনার ইচ্ছা মত যে কোন কিছু লেখুন। লেখা শেষে
“C:\WINDOWS\System32” ফোল্ডারে “oeminfo.ini” নামে সেভ করুন। আর লোগোর জন্য সর্বোচ্চ ১৮০x১১৪ (চওড়া x লম্বা) পিক্সেল সাইজের আপনার পছন্দনীয় যেকোন ছবি, একই ফোল্ডেরে “oemlogo.bmp” নামে সেভ করুন।এবার ফলাফল দেখতে, আপনার কীবোর্ড থেকে (উইন কী + পজ/ব্রেক কী) চাপুন। [General]
Manufacturer=”Type anything you want”
Model=”Type anything you want”
[Support Information]
Line1=”Type anything you want”
Line2=”Type anything you want”
এবার উপরের চিত্রটির মত দেখবেন আপনার কম্পিউটারের প্রপারটিজে আপনার নিদির্ষ্ট ছবি এসেছে। এবং সাপর্ট ইনফরমেশনে আপনার দেওয়া ইনফরমেশন দেয়া হয়েছে।
আশা করি আজকের টিউনটি আপনাদের ভাল লাগল। ভাল লাগলে অত্যন্ত কৃতজ্ঞ হবো।
============**============
============**============
Lockdir.exe এর পাসওয়ার্ড না জেনেই এর ভিতরের ফাইলগুলো ওপেন করুন খুব সহজেই।
আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আজ অনেক দিন পর টিউন করতে বসলাম। কারন কি নিয়ে টিউন করব তাই বুঝতে পারছিলাম না। তারপর চিন্তু করলাম নতুন একটা জিনিস সবার সাথে শেয়ার করি। আমরা প্রায় অনেকেই lockdir.exe সফটওয়্যার টা দ্বারা আমাদের অনেক গুরুত্বপূর্ন ফাইল লক করে রাখি। কারন এটার মাধ্যমে যে কোন ফাইল লক করা খুবই সহজ। কিন্তু অনেক সময় তার পাসওয়ারর্ড টি হয়তোবা মনে নাও থাকতে পারে। আজ আমি যে পদ্ধতিটি দেখাবো তার মাধ্যমে আপনার লক করা ফাইলগুলো খুলতে পারবেন পাসওয়ার্ড না জেনেই। নিম্নে তার পদ্ধতিটি বিস্তারিত বর্ননা করা হলো:-
**প্রথমে আপনি যে ফোল্ডারটি লক করেছেন তাতে যান। সেখানে দেখবেন যে শুধুমাত্র lockdir.exe ফাইলটিই আছে। যার মাধ্যমে আপনি লক খুলতে পারতেন।
**পরবর্তীতে আপনি Open file and folder options এ গিয়ে view tab এ যেতে হবে, এখানে যেয়ে hide protected operating system files(recommended) টি আনচেক করতে হবে ও Show hidden files. Folders, and drives টি চেক করে Ok ক্লিক করে আসতে হবে।
** এরপর দেখবেন যে ফোল্ডারটিতে আপনি ছিলেন সেখানে thumbs.ms নামে একটি ফাইলটি দেখাচ্ছে। (বি: দ্র: এখানে thumbs.ms ফাইলটি অবশ্যই প্রিন্টার এর আইকন থাকবে)।
**এবার thumbs.ms ফাইলটিকে রাইট বাটন ক্লিক করে Winrar এর মাধ্যমে "add to thumbs.rar" তে ক্লিক করে Rarফাইলে তৈরী করুন।
** এখন আপনি thumbs.rar ফাইলটিতে ডাবল ক্লিক করে প্রবেশ করে একের পর এক ফোল্ডার ওপেন করতে থাকবেন কিছুক্ষন পার আপনার লক করা ফাইল গুলো দেখতে পারবেন এখন আপনি এখানে থেকে যে কোন ফাইল ওপেন করতে পারবেন।
এই পদ্ধতির মাধ্যমে আপনি lockdir.exe দ্বারা পাসওয়ার্ড প্রটেক্টেট ফাইল ওপেন করতে পারবেন।
আজকের মত এই পর্যন্তই ভাল থাকবেন সবাই। খোদাহাফেজ।
উক্ত পোষ্টটি এখানেও আছে।
============**============কোন প্রকার অতিরিক্ত সফটওয়্যার ছাড়াই আপনার ইউএসবি ড্রাইভকে বুটেবল উইন্ডোজ ভিসতা এবং উইন্ডোজ সেভেন তৈরি করুন।
আমাদের অনেকেরই বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কম্পিউটার সেটআপ দিতে হয় যাতে ডিভিডি অথবা সিডি রম থাকে না। তখন বেকায়দায় পড়তে হয়। অনেকে হয়ত বিভিন্ন সফটওয়্যারের মাধ্যমে আপনার ইউএসবি ড্রাইভকে বুটেবল তৈরি করে অনেক কম্পিউটার সেটআপও দিয়েছেন। এইরকম অতিরিক্ত সফটওয়্যার ইন্টারনেটে সার্চ দিলে অনেক পাওয়া যায়, যেমন: Novicorp Win to Flash, Hiren Boot CD ইত্যাদি আরোও অনেক।
কিন্তু আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব কিভাবে আপনি আপনার ইউএসবি ড্রাইভকে কোন প্রকার অতিরিক্ত সফটওয়্যার ছাড়াই বুটেবল উইন্ডোজ ভিসতা এবং উইন্ডোজ সেভেন তৈরি করতে পারেন।
প্রয়োজনীয়:
- প্রথমত, আপনার প্রয়োজন হবে একটি ৪ জিবি বা তারও অধিক ডাটা স্টোরেজ সম্পন্ন একটি ইউএসবি ডিভাস বা প্যান ড্রাইভ।
- দ্বিতীয়ত, একটি অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ সেভেন অথবা উইন্ডোজ ভিসতার একটি ডিভিডি।
উক্ত Requirement গুলো সংগ্রহ হলে নিচের পদক্ষেপ গুলো অনুসরন করুন।
- পদক্ষেপ ১: আপনার ইউএসবি ডিভাইসটি আপনার কম্পিউটার প্রবেশ করান।
- পদক্ষেপ ২: Run এ গিয়ে CMD লিখুন এবং Ctrl+Shift+Enter চাপ দিন অথবা menu > All programs > Accessories এ গিয়ে Command Prompt এর উপর রাইট বাটন ক্লিক করে এডমিনিস্ট্রেশন হিসেবে রান করান।
- পদক্ষেপ ৩: এখন কমান্ড প্রম্প্টে DISKPART লিখে এন্টার দিন।
- পদক্ষেপ ৪: এবার LIST DISK লিখে এন্টার দিন। তখন আপনাকে আপনার কম্পিউটার কয়টি স্টোরেজ ডিভাস আছে তা দেখাবে। এখান হতে আপনাকে আপনার ইউএসবি ড্রাইভকে চিনতে হবে। উদাহরন স্বরূপ মনে করুন আপনার ইউএসবি ড্রাইভটি হল Disk 1 ।
- পদক্ষেপ ৫: এখন নিচের কমান্ডগুলো একটি একটি করে লিখে এন্টার চাপ দিন।
- ক) SELECT DISK 1
- খ) CLEAN
- গ) CREATE PARTITION PRIMARY
- ঘ) SELECT PARTITION 1
- ঙ) ACTIVE
- চ) FORMAT FS=NTFS (এখানে কিছুক্ষন সময় নিবে আপনার ইউএসবি ড্রাইভকে ফরম্যাট নিতে)
- ছ) ASSIGN
- জ) EXIT
- পদক্ষেপ ৬: এখন আপনি আপনার ডিভিডি রমে উইন্ডোজ সেভেনের ডিভিডিটি প্রবেশ করান। ধরুন আপনার ডিভিডি ড্রাইভটি হল “G”
- পদক্ষেপ ৭: মিনিমাইজ করা কমান্ড প্রম্পটি ম্যাক্সিমাইজ করুন। এবং G: CD BOOT লিখে একবার এন্টার চাপুন, তারপর আবার CD BOOT লিখে এন্টার চাপুন। এখন উক্ত কমান্ড প্রম্পটে BOOTSECT.EXE/NT60 H: লিখে এন্টার দিন। (H: হল আপনার ইউএসবি ড্রাইভের লোকেশন)
- পদক্ষেপ ৮: এখন উইন্ডোজ সেভেনের ডিভিডি থেকে সকল ডাটা কপি করে আপনার ইউএসবি ড্রাইভে কপি করুন। ব্যাস তৈরি হয়ে গেল আপনার বুটেবল উইন্ডোজ সেভেন অথবা উইন্ডোজ ভিসতা ইউএসবি ড্রাইভ।
এখন আপনি যে কম্পিউটারে অপারেটিং সিস্টেম সেটআপ দিতে চান তার বায়াসে গিয়ে প্রথম বুট হিসেবে ইউএসবি ডিভাইন অথবা রিমুভাল ডিভাইসকে পাইয়ে দিন। বাকী কাজ সাধারন উইন্ডোজ সেভেন অথবা ভিসতা সেটআপের মত। আশা করি আপনারা তা পারবেন।
আশ করি আজকের টিউনটি আপনাদের সবার ভালো লাগল। আজকের জন্য এই পর্যন্তই। ধন্যবাদ।
এই পোষ্টটি পূর্বে এখানে করা হয়েছে।
============**============
রেজিস্ট্রি এডিটের কিছু গুরুত্বপূর্ন টিপস্ এন্ড ট্রিকস্
আশা করি আপনার সবাই ভালো আছেন। আজকে আমি নিয়ে এলাম রেজিষ্ট্রি এডিটের কিছু গুরুত্বপূর্ণ ট্রিকস্।
******প্রথমত*****
ডিস্প্লে প্রোপারটিজকে ডিজেবল করা
- ১. স্টার্ট এ ক্লিক করে RUN এ ক্লিক করি।
- ২. Run এ regedit লিখে এন্টার চাপ দিই।
- ৩. এবার নিচের পথটি অনুসরন করি।
- HKEY_CURRENT_USER\Software\Microsoft\Windows\Curre ntVersion\Policies\System
- ৪. System এ ক্লিক করে ডান পাশে NoDispCPL নামে একটি DWORD ভ্যালু তৈরি করি। (DWORD Value তৈরি করার জন্য ডানপাশের খালি জায়গায় রাইট ক্লিক করে New তে ক্লিক করে DWORD Value ক্লিক করতে হবে।)
- ৫. এবার তৈরিকৃত DWORD Value টিতে ডাবল ক্লিক করে এতে ভ্যালু হিসেবে ১ সেট করি।
এবার কম্পিউটারটি রিস্টার্ট দিই।
বি: দ্র: পুনরায় ডিস্প্লে অপশন এনেবল করার জন্য তৈরিকৃত DWORD Value টি ডিলিট করে আপনার কম্পিউটারটি আরো একবার রিস্টার্ট করুন।
******দ্বিতীয়ত*****
টাস্কবার প্রোপারটিজকে ডিজেবল করা
- **স্টার্ট এ ক্লিক করে RUN এ ক্লিক করি। Run এ ক্লিক করার পর regedit লিখে এন্টার চাপ দিই। এবার নিচের পথটি অনুসরন করি।
- HKEY_CURRENT_USER\Software\Microsoft\Windows\Curre ntVersion\Policies\Explorer
- ** Explorer এ ক্লিক করে ডান পাশে NoSetTaskbar নামে একটি DWORD ভ্যালু তৈরি করি। (DWORD Value তৈরি করার জন্য ডানপাশে খালি জায়গায় রাইট ক্লিক করে New তে ক্লিক করে DWORD Value ক্লিক করতে হবে।)
- ** এবার তৈরিকৃত DWORD Value টিতে ডাবল ক্লিক করে এতে ভ্যালু হিসেবে ১ সেট করি।
- এবার কম্পিউটারটি রিস্টার্ট দিই।
**বি: দ্র: পুনরায় টাষ্কবার অপশন এনেবল করার জন্য তৈরিকৃত DWORD Value টি ডিলিট করে আপনার কম্পিউটারটি আরো একবার রিস্টার্ট করুন।
******তৃতীয়ত*****
কম্পিউটারের Turn off অপশন ALT+F4 অপশন এবং ডিজেবল করা
- **স্টার্ট এ ক্লিক করে RUN এ ক্লিক করি। Run এ ক্লিক করার পর regedit লিখে এন্টার চাপ দিই। এবার নিচের পথটি অনুসরন করি।
- REGEDIT->HKEY_CURRENT_USER->SOFTWARE->MICROSOFT->WINDOWS->POLICIES->EXPLORER
- ** Explorer এ ক্লিক করে ডান পাশে NoClose নামে একটি DWORD ভ্যালু তৈরি করি। (DWORD Value তৈরি করার জন্য ডানপাশে খালি জায়গায় রাইট ক্লিক করে New তে ক্লিক করে DWORD Value ক্লিক করতে হবে।)
- ** এবার তৈরিকৃত DWORD Value টিতে ডাবল ক্লিক করে এতে ভ্যালু হিসেবে ১ সেট করি।
- এবার কম্পিউটারটি রিস্টার্ট দিই।
**বি: দ্র: পুনরায় Turn off and ALT+F4 অপশন এনেবল করার জন্য তৈরিকৃত DWORD Value টি ডিলিট করে আপনার কম্পিউটারটি আরো একবার রিস্টার্ট করুন।
আশা করি আপনাদের ভালো লাগলো। ভালো লাগলে অবশ্যই মন্তবে জানাবেন। এবং খারাপ লাগলে তা জানিয়ে দিবেন। ভুলগুলি ভবিষ্যতে শুধরে নিবো।
সবাই ভালো থাকবেন।
উক্ত পোষ্টটি পূর্বে এখানে করা হয়েছে।
============**============
মজার টিপস। (মাই কম্পিউটার এর প্রোপারটিজ অপশন ডিসেবল)
প্রিয় টেকটিউন এর টিউনার এবং ভিজিটর ভাইরা কেমন আছেন। আশা করি ভাল আছেন। অনেক দিন পর আজ আবার টিউন করতে বসলাম। সেই এই ধরনের টিউন। gpedit.msc এর বিভিন্ন কলা কৌশল।
আজ আপনাদের বলব কিভাবে মাই কম্পিউটারের প্রোপারটিজ অপশন ডিসেবল করা যায়। এ জন্য আপনাদের নিচের ধাপগুলি অনুসরন করতে হবে।
ক। প্রথামে Run এ গিয়ে gpedit.msc লিখে এন্টার চাপ দিই।
খ। এরপর Local Group Policy Editor নামক একটি পেজ আসবে।
গ। সেখান থেকে User Configuration>Administrator Templates>Desktop এ ক্লিক করতে হবে।
ঘ। এরপর ডান পাশে অনেক গুলো অপশন হতে Remove Properties from the Computer Icon context Menu এখানে ক্লিক করে রাইট ক্লিক করতে হবে।
ঙ। সেখান হতে Enable এ ক্লিক করতে হবে।
চ। এবং সর্ব শেষে OK তে ক্লিক করতে হবে।
উক্ত কাজটি সম্পূর্ণ করার পর আপনাকে কম্পিউটারটি রিষ্টার্ট দিয়ে তার ফলাফল দেখার প্রয়োজন হতে পারে। অনেক সময় রিষ্টার্ট এর দরকার আছে আবার অনেক সময় রিস্টার্ট না দিয়েও আপনি তার ফলাফল দেখতে পারেন।
এবার দেখুন মাই কম্পিউটার এ রাইট ক্লিক করে Properties কাজ করছে কি না।আশা করি আপনাদের সবারই ভালো লাগলো।
বি: দ্র: দু:খিত কারন আমি স্ক্রিন শট দিতে পারছি না। খুব দ্রুত টিউন গুলো করতে হচ্ছে।
উক্ত পোষ্টটি এখানেও প্রকাশিত হয়েছে।
============**============
মিনি টিপস+বিগ টিপস= টিপস বোম্ব।
সবাইকে সালাম। আশা করি সবাই ভালো আছেন। আজকের টাইটেলটা একটু অন্য ধরনের। কারন টিউন অন্য ধরনের। আজকে আমি কিছু ছোট এবং কিছু বড় কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ টিপস দেব। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
(ক) ভালো ভাবে কাজে লাগান আপনার টাষ্কবারকে।
যখন কয়েকটি প্রোগ্রাম ওপেন থাকে, তখন উইন্ডোজ টাষ্কবারে প্রোগ্রামগুলোর সিম্বল প্রতিটি স্বতন্ত্র অবজেক্ট দেখা যায় বা বোঝা যায়। তবে ওই আইকনগুলোর জন্য ন্যূনতম ভ্যালু ব্যবহার হয়। রেজিষ্ট্রিতি ভ্যালুর সাইজ মডিফাই করে বাটনের নাইজ পরিবর্তন করতে পারবেন।
* এজন্য Run এ গিয়ে Regedit টাইপ করে ওকে তে ক্লিক করুন।
* রেজিস্ট্রি এডিটরে 'HKEY_CURRENT_USER/ControlPanel/Desktop/WindowsMetrics' কীতে নেভিগেট করুন।
* এবার উইন্ডোর ডান প্যানে 'MinWidth' ক্যারেক্টার স্ট্রিং সার্চ করুন।যদি এন্ট্রি না থাকে তাহলে Edit>New>Character String কমান্ডের মাধ্যমে তৈরি করুন।
*এডিট করার জন্য নতুন এন্ট্রিতে ডবল ক্লিক করুন।
* পরবর্তী ডায়াল বক্সে কাঙ্খিত ন্যূনতম সাইজ পিক্সেলে এন্টার করুন।
* ন্যূনতম সাইজ নিয়ে বাড়াবাড়ি করা উচিত নয়, কেননা উইন্ডোজ স্বয়ংক্রিয়ভাবে সবসময় টাষ্কবারের ফ্রি স্পেস অনুযায়ী আইকনের সাইজ কমিয়ে দেয়। সেট ভ্যালু ব্যবহার হয় তখন, যখন ফ্রি স্পেস ভ্যালু এই মানের সমান বা কম হয়। যেমন ১০০০ এন্টার করে ওকে করুন।
(খ) দ্রুতগতিতে সিস্টেম লগইন করা
পাসওয়ার্ডসহ কয়েকটি ইউজার অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে গেলে উইন্ডোজ বুটিঙ প্রসেসের জন্যও একটি পাসওয়ার্ড চায়। তবে এটি কখনো কখনো আমাদের কাছে বিরক্তিকর মনে হতে পারে।
এক্ষত্রে রেজিষ্ট্রি এন্ট্রি ব্যবহার করে লগ-ইন প্রসেসকে স্বয়ংক্রিয় করতে পারেন। এজন্য নিচের প্রক্রিয়া টি ফলো করতে হবে।
* এজন্য Run এ গিয়ে Regedit টাইপ করে ওকে তে ক্লিক করুন।
*এবার 'HKEY_LOCAL_MACHIN\Software\Microsoft\WindowsNT\CurrentVersion\Winlogon' রেজিষ্ট্রি কীতে নেভিগেট করুন।
* 'AllDefaultUserName' এন্ট্রি ওপেন করুন, যেহেতু এই ভ্যালুতে রয়েছে কাঙ্খিত ইউজার অ্যাকাউন্ট যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে লগ-ইনের জন্য দরকার।
* এবার Edit>New>Character String- এ ক্লিক করুন এবং 'AutoAdminLogon' এন্ট্রি তৈরি করে ডবল ক্লিক করুন।
* ভ্যালুকে '1" এ সেট করুন। পরবর্তী পর্যায়ে ক্যারেক্টার স্ট্রিং 'DefaultPassword' তৈরি করুন এবং Value হিসেবে অ্যাসাইন করুন ইউজার অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড।
(গ) আইকনের সাইজ পরিবর্তন করুন
আইউন্ডোজ ভিসতায় দ্রুতগতিতে আইকন সাইজ পরিবর্তন করতে পারেন Ctrl কী চেপে মাউস হুইলক সামনে-পেছনে মুভ করিয়ে।
(ঘ) কমান্ড লিস্ট ডিসপ্লে করা
উইন্ডোজ ভিসতায় অথবা সেভেনে দ্রুতগতিতে কমান্ড লিস্ট প্রদর্শন করা যায়- কমান্ড প্রম্পটে F7 কী চাপুন পূর্বের দেয়া কমান্ড লিস্টের জন্য।
আশা করি এই রকম আরোও অনেক ছোট বড় টিপস আগামী পর্বে দেখাবো।
উক্ত পোষ্টটি এখানেও প্রকাশিত হয়েছে।
============**============
“Regedit has been disable by the Administrator” সমস্যা হতে সমাধান
প্রিয় টেকটিউন ভাইরা আশা করি ভালো আছেন। গত টিউনে আমি ডিজেবলড টাষ্ক ম্যানেজার কিভাবে এনেবল করতে হয় তা দেখিয়েছিলাম। আজ আপনাদের আমি ডিজেবলড রেজিষ্ট্রিএডিটর কিভাবে এনেবল করতে হয় তা বলব।
- ক. প্রথমে রান কমান্ডে যেতে হবে।
- খ. রানে যেয়ে gpedit.msc ্লিখে এন্টার চাপতে হবে।
- গ. এর পর User Configuration এক ক্লিক করতে হবে।
- ঘ. User Configuration এক ক্লিক করে Administrative Templates এ ক্লিক করতে হবে।
- ঙ. সেখান হতে System এ ক্লিক করতে হবে।
- চ. তারপর ডানে Prevent Access to registry editing tools এ ক্লিক করে প্রাপারটিজ এ যেতে হবে।
- ছ. সেখানে Enable ক্লিক করতে হবে।
আশা করি আজকের টিউনটি আপনাদের সবারই ভালো লাগবে। আর ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। এবং তা মন্তব্যের মাধ্যমে জানিয়ে দিবেন।
উক্ত পোষ্টটি এখানেও প্রকাশিত হয়েছে।
============**============
“Task Manager has been disable by the Administrator” সমস্যা হতে সমাধান।
প্রিয় টেকটিউনের সদস্যরা আশা করি ভাল আছেন।
আমরা যারা কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকি তারা প্রায় সবাই এই ম্যাসেজটির সম্মুখীন হয়ে থাকি। Task Manager has been disable by the Administrator। এই সমস্যা হতে সমাধানের উপায় নিম্নে ধারাবাহিক ভাবে দেয়া হল।
ক. প্রথমে রান এ গিয়ে gpedit.msc লিখে এন্টার দিই।
খ. তার পর যে গ্রুপ পলিসির উইন্ডোটি আসবে User Configuration এ ক্লিক করতে হবে।
গ. সেখান হতে Administrative Template এ ক্লিক করতে হবে।
ঘ. সেখান হতে System এ ক্লিক করতে হবে।
ঙ. System এ ক্লিক করার পর ডান পাশে যে উইন্ডোটি আসবে সেখান হতে Ctrl+Alt+Del Option এ ডাবল ক্লিক করতে হবে।
চ. এর পর Remove Task Manager এ ডাবল ক্লিক করতে হবে।
ছ. সেখান হতে Not Configured এর বদলে Disable এ ক্লিক করে ওকেতে ক্লিক করতে হবে।
আশা করি আপনার টাষ্ক ম্যানেজারটি চালু হয়ে যাবে।
দু:খিত কোন প্রকার স্ক্রিন শট না দেওয়ার কারনে । কারন এখানে কারেন্ট থাকে খুব কম। তাই খুব দ্রুত টিউনটি করতে হলো। ভুল হলে ক্ষমার চোখে দেখবেন। এবং তা মন্তব্যের মাধ্যমে জানিয়ে দিবেন।
বি: দ্র: এখানে একটা কথা বলে দেওয়া ভালো যে উপরের সমস্যা হতে সমাধানের জন্য আপনি ইচ্ছে করনে ট্রোজেন রিমোভারও ব্যবহার করতে পারেন।
উক্ত পোষ্টটি এখানেও প্রকাশিত হয়েছে।
============**============
ডস কমান্ডের মাধ্যমে বন্ধুর সাথে চ্যাটিং কর।
প্রিয় টিউনার এবং ভিজিটর ভাইরা কেমন আছেন। আজ আপনাদের ডস কমান্ডের মাধ্যমে চ্যাটিং করার পদ্ধতি বলব।
প্রথমত আপনার যেটি প্রয়োজন হবে তা হলো আপনি যে বন্ধুর সাথে চ্যাটিং করতে চান তার আইপি এ্যাড্রেসটি।
এবার কিভাবে চ্যাটিং করতে হবে তার নিচে দিলাম।
১. প্রথমে নোটপ্যাডটি খুলুন।
২. এরপর নিম্নে প্রদত্ত কোডটি কপি করে নোডপ্যাডে পেষ্ট করুন।
@echo off
:A
Cls
echo MESSENGER
set /p n=User:
set /p m=Message:
net send %n% %m%
Pause
Goto A
৩. এরপর উক্ত ফাইলটি Massanger.bat নামে শেভ করুন।
৪. এখন কমান্ড প্রমন্টটি খুলুন।
৫. তারপর Massanger.bat ফাইলটি Drag করে কমান্ড প্রমন্টে ছেড়ে দিন, এবং Enter চাপুন্
৬. এখন তুমি নিচের মত দেখতে পারবেন।
৭. এখন আপনি যার সাথে চ্যাট করতে চান তার আইপি এ্ড্রেসটি টাইপ করে
Enter দিন ।
৮. এখন আপনি নিচের মত দেখতে পারবেন।
এরপর আপনি আপনার ম্যাসেজ টাইপ করে ইন্টার চাপ দিবেন। এবং আপনার বন্ধুর সাথে চ্যাট করতে থাকবেন।
টেকটিউনএর সম্যানীত সদস্যরা কোন প্রকার ভুল হলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। এবং তা মন্তব্য এর মাধ্যমে অবশ্যই জানাবেন। কারন আপনাদের মন্তব্যই আমাকে আগামী দিনে টিউন করতে উতসাহিত করবে।
উক্ত পোষ্টটি এখানেও প্রকাশিত হয়েছে।
============**============
ইউটিউব এর ভিডিও ডাওনলোড ফায়ারফক্স এডঅনের মাধ্যমে।
প্রথমে সবাইকে সালাম। আশা করি সবাই ভাল আছেন।
টিউনার এবং ভিজিটর ভাইরা আমরা প্রায় সবাই ইউটিউব হতে ভিডিও ডাওনলোড করে থাকি। সাধারনত ইউটিউব হতে ভিডিও ডাওনলোড করতে হলে আমাদের ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার এবং ইন্টারনেট ডাওনলোড ম্যানেজার এর প্রয়োজন হয়ে থাকে।
প্রথমত হল ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার হল পৃথিবীর সবচেয়ে স্লো ব্রাউজার।
আর
দ্বিতীয়ত আই.ডি.এম আমরা প্রায় সবাই ট্রায়েল ভার্সন ব্যবহার করে থাকি। কিছু কিছু অভিজ্ঞরা আছি যারা ক্রকড ব্যবহার করে থাকি।
সুতরাং বিকল্প ধারার দিকে নজর দেওয়া উচিত।
আমরা প্রায় অনেকেই ফায়ারফক্স ব্যবহার করে থাকি। সুতরাং আমাদের জানা উচিত কিভাবে ফায়ার ফক্সের মাধ্যমে ইউটিউব হতে ভিডিও ডাউনলোড করতে পারি। প্রথমে এই লিঙ্কে গিয়ে ফায়ারফক্স এর এডঅনটি ডাউনলোড করতে হবে। এবং তা সেটআপ দিতে হবে।
আপনারা এর ভিডিও টিউটোরিয়ালটি এই লিঙ্কে দেখতে নিতে পারেন।
কোন প্রকার ভুল ভ্রান্তি হলে ক্ষমার চোখে দেখবেন। আর অবশ্যই মন্তব্যের মাধ্যমে ভুল ভ্রান্তি গুলো জানিয়ে দিবেন। পরবর্তিতে সংশোধন করার চেষ্টা করব।
উক্ত পোষ্টটি এখানেও প্রকাশিত হয়েছে।
============**============